ভিতরে

বায়তুল মুকাররমে ঈদের ৫টি জামাত অনুষ্ঠিত

 পবিত্র ঈদুল ফিতর ১৪৪৫ হিজরি উপলক্ষ্যে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে আজ পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল ৭টা থেকে পর্যায়ক্রমে জামাতগুলো অনুষ্ঠিত হয়।
সকাল ৭টায় অনুষ্ঠিত প্রথম জামাতে ইমাম ছিলেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির ছিলেন মসজিদের মুয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।
সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় জামাতে ইমামতি করেন জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির ছিলেন মুয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।
৯টায় অনুষ্ঠিত তৃতীয় জামাতে ইমামতি করেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির ছিলেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।
১০টায় অনুষ্ঠিত চতুর্থ জামাতে ইমামতি করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির ছিলেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।
পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হয় সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির ছিলেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।
নামাজ শেষে মোনাজাতে রমজানের রোজা, তারাবিহ, কোরআন তেলাওয়াত কবুলের জন্য আল্লাহর কাছে আর্তি জানানো হয়। গুনাহ মাফের জন্য অনেকেই চোখের জল ফেলে কাঁদতে থাকেন মোনাজাতে। আল্লাহর কাছে মৃত প্রিয়জনের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেছেন।
মোনাজাতে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা ছাড়াও ফিলিস্তিনের নির্যাতিত মুসলমানদের জন্য দোয়া করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়।
ঈদ জামাত উপলক্ষে সকাল থেকেই বায়তুল মোকাররমে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সদস্য মোতায়েন ছিল। মসজিদের দক্ষিণ গেটের দুটি আর্চওয়ে দিয়ে প্রবেশ করেছেন মুসল্লিরা। গেটে পুলিশ এবং র‌্যাব সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে ছিল।

আপনি কি মনে করেন?

0 টি পয়েন্ট
উপনোট ডাউনভোট

একটি মন্তব্য

উত্তর দিন

মন্তব্য করুন

সংসদ ভবনে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত

পাবনার বেড়ায় ডেপুটি স্পিকারের ঈদের নামাজ আদায়