ভিতরে

দেশের সার্বিক উন্নয়নে এপিএ চুক্তির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : খাদ্যমন্ত্রী

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির (এপিএ) সফল বাস্তবায়ন ঘটাতে হবে। এটাকে শুধু চুক্তি মনে করলে হবে না। দেশের সার্বিক উন্নয়নে এপিএ চুক্তির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। 
আজ খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এপিএ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের যুগোপযোগী সিদ্ধান্তের ফলে প্রান্তিক কৃষক ফসলের নায্যমূল্য পাচ্ছে। অনেক ফড়িয়া ধানের মজুদ করছে- তাদের কাছ থেকে ধান কেনা হবে না। এসময় তিনি ভোক্তা ও কৃষকের স্বার্থ রক্ষার্থে খাদ্য কর্মকর্তাদের মনিটরিং জোরদার করার আহবান জানান।
এর আগে সরকারের কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির আওতায় খাদ্য মন্ত্রণালয় সঙ্গে এর আওতাভুক্ত দপ্তর ও সংস্থাসমূহের ২০২১-’২২ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষরিত হয়।
অনুষ্ঠানে খাদ্য সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খাতুনের সভাপতিত্বে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত দপ্তর ও সংস্থার প্রধানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ মো: মুজিবুর রহমান এবং নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো: আব্দুল কাইউম সরকার নিজ-নিজ দপ্তর ও সংস্থার পক্ষে এপিএ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। খাদ্য সচিব চুক্তিতে মন্ত্রণালয়ের পক্ষে স্বাক্ষর করেন।
পরে, ২০২০-২১ অর্থ বছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি সাফল্যের সঙ্গে বাস্তবায়নের জন্য দপ্তর ও সংস্থার মধ্যে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদ প্রদান করা হয়। 
খাদ্যমন্ত্রী নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো: আব্দুল কাইউম সরকার, মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো: শাহনেওয়াজ তালুকদার এবং অফিস সহায়ক মো: সুমন মিয়ার হাতে ২০২০-২১ অর্থ বছরে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের শুদ্ধাচার পুরস্কার তুলে দেন।

আপনি কি মনে করেন?

0 টি পয়েন্ট
উপনোট ডাউনভোট

একটি মন্তব্য

সেবার মান বাড়াতে কর্মকর্তাদের সততা ও দক্ষতার সাথে কাজ করার আহ্বান বাণিজ্যমন্ত্রীর

সরকারি চাকরিজীবীদের প্রজাতন্ত্রের সেবক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে হবে : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী