ভিতরে

৭৬টি পয়েন্টে নদীর পানির স্তর বৃদ্ধি পেয়েছে, কমেছে ২৯টিতে

দেশের বিভিন্ন নদ-নদীর ৭৬ টি পয়েন্টে পানির স্তর বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ২৯টি পয়েন্টে কমেছে বলে জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র (এফএফডব্লিউসি)।
আজ এক বুলেটিনে বলা হয়, নদ-নদীর ১০৯টি পয়েন্টের মধ্যে চারটি পয়েন্টে পানির স্তর স্থিতিশীল রয়েছে এবং ১৯টি পয়েন্টে পানির স্তর বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। 
ব্রহ্মপুত্রের নুনখাওয়া, হাতিয়া, চিলমারী ও ফুলছড়ি, যমুনার বাহাদুরাবাদ, সারিয়াকান্দি, কাজিপুর, সিরাজগঞ্জ ও  পোড়াবাড়ি, কুড়িগ্রামের ধরলা, গাইবান্ধার ঘাগোট, সুরমার কানাইঘাট, সিলেট ও সুনামগঞ্জ, কুশিয়ারার অমলশিদ, সচলা, খোয়াইয়ের বল্লা, পুরাতন সুরমার দিরাই এবং সোমেশ্বরীর কলমাকান্দার পানি বিপদসীমার যথাক্রমে ২৩ সেমি, ১০২ সেমি, ৫২ সেমি, ৫১ সেমি, ৪৭ সেমি, ৫১ সেমি, ৪৩ সেমি, ৩৪ সেমি, ২০ সেমি, ৪৪ সেমি, ৩২ সেমি, ১১৫ সেমি, ৫৫ সেমি, ৪০ সেমি, ১৮৪ সেমি, ৬৩ সেমি, ১১৫ সেমি, ১০২ সেমি এবং ৯২ সেমি ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় বিভিন্ন জেলার কয়েকটি পয়েন্টে উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে বলে বুলেটিনে উল্লেখ করা হয়। 
চট্টগ্রামে ২৪২ মিলিমিটার (মিমি), পরশুরামে (ফেনী) ১৭৫ মিমি, রাঙামাটিতে ১৫৫ মিমি, টেকনাফে ১৪৬ মিমি, কুমিল্লায় ১০০ মিমি, নারায়ণহাটে (চট্টগ্রামে ৯২ মিমি), বান্দরবানে ৯৫ মিমি, বান্দরবানে ৯৫ মিমি (মিমি), পাঁচপুকুরিয়ায় (চট্টগ্রাম) ৯০ মিমি এবং কক্সবাজারে ৮৮ মিমি বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। 

আপনি কি মনে করেন?

0 টি পয়েন্ট
উপনোট ডাউনভোট

একটি মন্তব্য

সিলেটের বন্যা কবলিত এলাকায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ত্রাণ বিতরণ 

আলোচিত তিন নবজাতক ‘স্বপ্ন-পদ্মা-সেতু’ পেল প্রধানমন্ত্রীর উপহার