ভিতরে

সকলকে টিকার আওতায় আনতে জনসম্পৃক্ততা গুরুত্বপূর্ণ : খাদ্যমন্ত্রী

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে টিকা কার্যক্রম জোরদার করা হচ্ছে। সকলকে টিকার আওতায় আনতে স্থানীয় জনসম্পৃক্ততা গুরুত্বপূর্ণ। 
তিনি বলেন,  যে সকল স্থানে লোক সমাগম বেশি হয় সে সকল ওয়ার্ডের জনগণকে প্রথম টিকা দিতে হবে।
খাদ্যমন্ত্রী আজ জেলার পোরশা উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে ‘উপজেলার ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়ন ও করোনার ঊর্ধ্বগতি রোধকল্পে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে করণীয়’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী ভ্যাকসিন নিয়ে কোন ধরনের অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হতে সকলের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, একসময় যারা টিকা নিয়ে অপপ্রচার চালিয়েছে তারা এখন টিকা নিচ্ছেন। টিকার সুফল পেতে হলে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. নাজমুল হামিদ রেজার সভাপতিত্বে উপজেলা চেয়ারম্যান শাহ মঞ্জুর মোরশেদ চৌধুরী, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. মো. মাহবুব হাসান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন মোল্লা বক্তৃতা করেন।
মতবিনিময় সভায় উপজেলার বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ, গণমাধ্যমকর্মী এবং বিভিন্ন ওয়ার্ডের স্বেচ্ছাসেবকরা অংশ নেন। পরে তিনি করোনা মোকাবিলায় সম্মুখসারির যোদ্ধাদের মধ্যে সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করেন।
এর পরে তিনি পোরশার গোপালগঞ্জে আশ্রায়ন ২ প্রকল্প পরিদর্শন করেন এবং বাসিন্দাদের মধ্যে করোনাভাইরাসের মহামারিকালে প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা কর্মসূচির আওতায় খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন।
এ সময় তিনি আশ্রয়ন কেন্দ্রে একটি গাছের চারা রোপণ করেন। 
উল্লেখ্য, মুজিবশতবর্ষ উপলক্ষ্যে গোপালগঞ্জ আশ্রায়ন ২ প্রকল্পে ৭৮টি গৃহহীন পরিবারকে জমিসহ গৃহ প্রদান করা হয়।

আপনি কি মনে করেন?

0 টি পয়েন্ট
উপনোট ডাউনভোট

একটি মন্তব্য

করোনায় গণপরিবহন শ্রমিকরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত : মেয়র তাপস

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে স্বাস্থ্য বার্তা