ভিতরে

ন্যাটো সেনা প্রত্যাহারের পরেও জাতিসংঘ আফগানিস্তানে মিশন তত্ত্বাবধান বজায় রাখবে

জাতিসংঘ বৃহস্পতিবার বলেছে যে, তারা এই বছরের শেষ দিকে মার্কিন ও ন্যাটো সেনা প্রত্যাহার করে নিলেও আফগানিস্তানে তার রাজনৈতিক ও মানবিক মিশনের তৎপরতা বজায় রাখবে।
জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন দুজারিক বলেছেন, এটা ‘সুস্পষ্ট ও নিশ্চিত’ যে সেনাবাহিনীর প্রস্থানে মিশনের ভবিষ্যত সম্পর্কিত প্রশ্ন সার্বিকভাবে দেশটিতে প্রভাব ফেলবে। তিনি বলেন, ‘আমরা পরিস্থিতি নিয়ে স্টাডি চালিয়ে যাব, তবে আফগানিস্তানে আমাদের কাজ অব্যাহত থাকবে।’ তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘ দীর্ঘদিন ধরে আফগানিস্তানের মানবিক উন্নয়নে উপস্থিতি দিয়েছে, এবং আমরা আফগান জনগণের সহায়তার উদ্দেশে সেখানে থাকব।’ তিনি আরো বলেন, সংস্থাটি ‘পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেবে।’
প্রায় ১২০০ কর্মচারী সমন্বয়ে গঠিত আফগানিস্তান জাতিসংঘের সহায়তা মিশন (ইউএনএএমএ)। যাদের বেশিরভাগই আফগান নাগরিক, এবং এতে শান্তিরক্ষী অন্তর্র্ভুক্ত না।
আফগানিস্তানে জাতিসংঘের দুজন দূত রয়েছেন। যাদের একজন কানাডার দেবোরা লায়োনসে ইউএনএম-এর প্রধান এবং অপরজন প্রবীণ ফরাসি কূটনীতিক জ্যান আর্নল্ট, যাকে ‘সংঘাতের রাজনৈতিক সমাধানে সহায়তা করার জন্য মার্চ মাসে নিযুক্ত করা হয়েছে।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বুধবার আফগানিস্তান থেকে নিঃশর্ত মার্কিন সেনা প্রত্যাহার ঘোষণা করেছেন। ১১ ই সেপ্টেম্বরের মধ্যে শেষ সেনা অবধি যাত্রা করবে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। ১ মে এই সেনা প্রত্যাহার শুরু করা হবে।

আপনি কি মনে করেন?

0 টি পয়েন্ট
উপনোট ডাউনভোট

একটি মন্তব্য

ব্রাজিলে এক দিনে করোনায় ৩,৫৬০ জনের মৃত্যু

গাজীপুরে টেক্সটাইল মিলে অগ্নিকান্ড