ভিতরে

মহামারী মোকাবেলায় বিশেষজ্ঞ ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব আরোপ

বিশ্বব্যাপী মহামারী ও জনস্বাস্থ্যের নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা এবং পাশাপাশি বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান সংখ্যক মহামারী ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ তৈরির লক্ষ্যে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় বাংলাদেশ মহামারী ও জনস্বাস্থ্য সম্মেলন শুরু হয়েছে।
মার্কিন রাষ্টুদূত আর্ল মিলার আজ দুই দিনব্যাপী এ কংগ্রেসের উদ্বোধন করেন। এতে ইন-পারসন ও অনলাইন সেশনে বাংলাদেশে কোভিড-১৯ সম্পর্কে অভিজ্ঞতা এবং বৈজ্ঞানিক শিক্ষা বিনিময় করা হবে।
কংগ্রেসের লক্ষ্য ভবিষ্যৎ মহামারী মোকাবেলায় প্রস্তুতির জন্য কোপিভড-১৯-এর শিক্ষা কাজে লাগাতে মহামারী ও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি বৈশ্বিক নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করা এবং বাংলাদেশে বর্ধিত সংখ্যক মহামারী ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ তৈরির জন্য সহায়তা বিনির্মাণ।
যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র (সিডিসি) বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় ইনস্টিটিউট অব এপিডেমিওলজি ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড রিসার্চ (আইইডিসিআর) এবং এপিডেমিওলজি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো এ কংগ্রেসের আয়োজন করেছে।
রাষ্ট্রদূত মিলার বলেন, আমরা সকলেই চ্যালেঞ্জিং জনস্বাস্থ্য সমস্যা সমাধানে আমাদের এপিডেমিওলজিস্ট এবং জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের দ্বারস্থ হচ্ছি এবং তারা অপরাধস্থলে গোয়েন্দার মতো টুকরো-টুকরো তথ্য জড়ো করে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। এটি সহজ কাজ নয়। আমরা অস্বীকার করতে পারি না যে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ।
প্রথম দিন মিলার এবং আইইডিসিআর পরিচালক ড. শিরিন সিডিসি-অর্থায়নে এপিডেমিওলজি ট্রেনিং প্রোগ্রাম (এফইটিপি) কোর্স সম্পন্নকারী ১০ জনকে কোর্স সমাপ্তি প্রশংসাপত্র প্রদান করেন।
২০১৪ সালে এফইটিপি বাংলাদেশ কার্যক্রম শুরু করার পর ৩৩ বাংলাদেশী মহামারী বিশেষজ্ঞ দুই বছর মেয়াদি প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন।

আপনি কি মনে করেন?

0 টি পয়েন্ট
উপনোট ডাউনভোট

একটি মন্তব্য

দেশে করোনায় মৃত্যু ৯ হাজার ছাড়িয়েছে : আরো ৫২ জনের মৃত্যু

সরকারের পদত্যাগের আহবান বিএনপির অগণতান্ত্রিক আচরণ : ওবায়দুল কাদের