ভিতরে

স্বাধীনতা সড়ক বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্কের সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করবে : এলজিআরডি মন্ত্রী

মেহেরপুরের মুজিবনগরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত এলাকায় নির্মিত স্বাধীনতা সড়ক বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে সম্পর্কের সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
তিনি আজ সকালে মেহেরপুরে মুজিবনগরে নির্মিত ‘স্বাধীনতা সড়ক’ পরিদর্শনে শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
এ সময় জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ এবং এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী মো. আব্দুর রশীদ খান উপস্থিতছিলেন।
মোঃ তাজুল ইসলাম জানান, স্মৃতিবিজড়িত এই সড়ক দিয়ে জাতীয় চার নেতা, মুক্তিযোদ্ধা, বিশিষ্টজন এবং দেশী বিদেশী অসংখ্য সংবাদকর্মী ভারতের কলকাতা থেকে নদীয়া হয়ে মেহেরপুরের মুজিবনগর আসেন । তিনি বলেন, এই বৈদ্যনাথতলায় যা এখন মুজিবনগর হিসেবে পরিচিত। এখানেই স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়। শপথ নেন বাংলাদেশের প্রথম সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দ।
বাংলাদেশের ইতিহাসে রাস্তাটির গুরুত্ব অপরিসীম বলে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা সড়ক দু’দেশের মধ্যকার সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করবে। সড়কটির নির্মাণ কাজ শেষ এবং তা উদ্ভোধনের অপেক্ষায় রয়েছে।
তাজুল বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশ সফরে আসবেন। এসময় দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতা সড়কটির উদ্বোধন করবেন।
মুজিবনগরের স্মৃতি রক্ষার্থে, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে সমৃদ্ধ করতে মেহেরপুরের মুজিবনগরে ঐতিহাসিক স্বাধীনতা সড়কটি নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।

আপনি কি মনে করেন?

0 টি পয়েন্ট
উপনোট ডাউনভোট

একটি মন্তব্য

বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানমালা’র পঞ্চম দিনের থিম ‘ধ্বংসস্তূপে জীবনের গান’

জিল্লুর রহমান রাজনীতিতে ছিলেন উজ্জ্বল নক্ষত্র : মতিয়া চৌধুরী