ভিতরে

‘বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা’ চলচ্চিত্র তরুণ প্রজন্মের মাঝে সঠিক বার্তা পৌঁছে দিবে : স্পিকার

জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, চলচ্চিত্রের আবেদন অনেক গভীর। ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা’ চলচ্চিত্রটি তরুণ প্রজন্মের মাঝে সঠিক বার্তা পৌঁছে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
তিনি বলেন, ‘মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীর প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা’ শীর্ষক চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ খুবই প্রশংসনীয়।
স্পিকার আজ শুক্রবার ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা’ শীর্ষক চলচ্চিত্রটির এটিএন এন্টারটেইনমেন্ট লিঃ এর আয়োজনে শুভ মহরত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমান। বিশেষ অতিথি মজিবুল হক এমপি, ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল এমপি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের কিউরেটর নজরুল ইসলাম খান এবং ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা’ শীর্ষক চলচ্চিত্রের পরিচালক অনন্যা রুমা বক্তব্য রাখেন।
স্পিকার বলেন, প্রধানমন্ত্রীর জীবনদর্শন, আদর্শ ও কর্মধারা তরুণ প্রজন্মের জন্য অনুকরণীয় ও আগামীর দিকনির্দেশক। চলচ্চিত্রটিতে উঠে এসেছে ১৯৭৫ এর ১০ আগস্ট থেকে শুরু করে ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট এর নির্মম হত্যাযজ্ঞের আলেখ্যচিত্র যা বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকান্ড পর্যন্ত বিস্তৃত।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু দিয়েছেন স্বাধীনতা আর সেই স্বাধীনতা রক্ষা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়ন ও নারীর ক্ষমতায়নের রোল মডেল। তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ করে অর্থনীতিকে শক্তিশালী ভিত দিয়েছেন।
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতার নির্মম হত্যাকান্ডের পর প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরে এসে এদেশের জনগণের উন্নয়নের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকান্ডের বিচার, যুদ্ধাপরাধীর বিচারের মাধ্যমে দেশকে বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্ত করেছেন।
স্পিকার উল্লেখ করেন, করোনা থেকে উত্তরণে গৃহীত পদক্ষেপের জন্য প্রধানমন্ত্রী আজ নারী নেতৃত্বের শীর্ষে রয়েছেন ।
স্পিকার ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা’ শীর্ষক চলচ্চিত্রটির শুভ মহরতের উদ্বোধন ঘোষণা করেন। একইসাথে এটিএন বাংলায় প্রচারিতব্য ধারাবাহিক অনুষ্ঠান ‘উন্নয়নে বাংলাদেশ’ এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, শিল্পী-কলাকুশলী ও গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

আপনি কি মনে করেন?

0 টি পয়েন্ট
উপনোট ডাউনভোট

একটি মন্তব্য

বাদল দাশ গুপ্ত‘র মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক

বঙ্গবন্ধু জন্মবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ১০ দিনব্যাপী অনুষ্ঠান আয়োজন