ভিতরে

ফুকুশিমা বিপর্যয়ে স্থানীয়দের স্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব খুঁজে পায়নি জাতিসংঘ

জাপানে ২০১১ সালে ফুকুশিমা পরমাণু বিপর্যয়ে গত ১০ বছরে স্থানীয়দের স্বাস্থ্যের ওপর এর বিরূপ খুঁজে পায়নি জাতিসংঘ।
সংস্থার গবেষকদের পরিচালিত রিপোর্টে মঙ্গলবার এ কথা বলা হয়।
ইউএন সায়েন্টিফিক কমিটি অন দ্য এফেক্টস অব এটোমিক রেডিয়েশন(ইউএনএসসিএআর) এর নারী প্রধান গিলিয়ান হার্থ বলেন, ফুকুশিমার বাসিন্দাদের স্বাস্থ্যের মাঝে কোন বিরূপ প্রতিক্রিয়া খুঁজে পাওয়া যায়নি যা সরাসরি দুর্ঘটনাজনিত রেডিয়েশনের সংস্পর্শের কারণে ঘটতে পারে।
এক বিবৃতিতে জাতিসংঘ বলছে, সর্বশেষ এ রিপোর্ট ২০১৩ সালের গবেষণার ফলাফলকেই আরো নিশ্চিত করলো।
ভিয়েনা ভিত্তিক জাতিসংঘের পরমাণু শক্তি সংস্থাও বলছে, ফুকুশিমা বিপর্যয়ের পর জনস্বাস্থ্যের ওপর এর ক্ষতিকর প্রভাবের কোন প্রমাণ পাওয়া যায় নি।
ভয়াবহ ভমিকম্প ও সুনামির পর জাপানের রাজধানী টোকিও’র ২২০ কিলোমিটার উত্তরপূর্বাঞ্চলের ফুকুশিমা পরমাণু কেন্দ্রের বিপর্যয়ে ওই এলাকার বাতাস, মাটি ও পানিতে রেডিয়েশন ছড়িয়ে পড়ে।
ওই বিপর্যয়ে ১৯ হাজার লোকের প্রাণহানি এবং প্রায় এক লাখ লোক তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে যায়।
ইউক্রেনে ১৯৮৬ সালে চেরোনেবিল পরমাণু দুর্ঘটনার পর বিশ্বে ফুকুশিমাই সবচেয়ে ভয়াবহ পরমাণু বিপর্যয়।

আপনি কি মনে করেন?

0 টি পয়েন্ট
উপনোট ডাউনভোট

একটি মন্তব্য

নিকারাগুয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে ধোঁয়ায় ঢেকে গেছে অনেক এলাকা

রাজধানীতে মাদক বিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ৫৬